Linux একটি ওপেন সোর্স, ইউনিক্স-ভিত্তিক অপারেটিং সিস্টেম, যা স্ট্যাবিলিটি, নিরাপত্তা এবং কাস্টমাইজেশনের জন্য জনপ্রিয়। এটি লিনুস টরভাল্ডস ১৯৯১ সালে তৈরি করেন এবং পরবর্তীতে বিশ্বব্যাপী ডেভেলপারদের সমর্থনে উন্নত হয়। Linux কার্নেলকে কেন্দ্র করে বিভিন্ন ডিস্ট্রিবিউশন (যেমন Ubuntu, Fedora, Debian, Arch) তৈরি করা হয়েছে, যা ব্যক্তিগত ব্যবহার থেকে শুরু করে সার্ভার, ক্লাউড, এম্বেডেড সিস্টেম এবং সুপারকম্পিউটার পর্যন্ত বিস্তৃতভাবে ব্যবহৃত হয়। শক্তিশালী কমান্ড লাইন ইন্টারফেস (CLI), মাল্টি-ইউজার ও মাল্টি-টাস্কিং সাপোর্ট, উচ্চ নিরাপত্তা এবং কম রিসোর্স ব্যবহারের ক্ষমতা Linux-এর অন্যতম বৈশিষ্ট্য। এটি বিনামূল্যে ব্যবহারের জন্য উন্মুক্ত এবং সফটওয়্যার ডেভেলপার, সিস্টেম অ্যাডমিনিস্ট্রেটর, এবং সাইবার সিকিউরিটি বিশেষজ্ঞদের কাছে বিশেষভাবে জনপ্রিয়।
Linux একটি ওপেন সোর্স অপারেটিং সিস্টেম, যা ফ্রি এবং সকলের জন্য উন্মুক্ত।
একই সিস্টেমে একাধিক ব্যবহারকারী একসঙ্গে কাজ করতে পারে, প্রতিটি ইউজারের আলাদা পারমিশন ও সেটিংস থাকে।
Linux মাল্টি-টাস্কিং সাপোর্ট করে, অর্থাৎ একসঙ্গে একাধিক কাজ নির্বিঘ্নে চালানো সম্ভব।
Linux-এর শক্তিশালী টার্মিনাল রয়েছে, যা স্ক্রিপ্টিং, অটোমেশন ও সার্ভার ম্যানেজমেন্টে অত্যন্ত কার্যকর।
Linux-এ ইউজার পারমিশন, ফায়ারওয়াল ও এনক্রিপশন সুবিধা থাকায় এটি অধিক নিরাপদ।
Linux কার্নেল মডুলার, যা প্রয়োজন অনুযায়ী পরিবর্তন ও কাস্টমাইজ করা যায়।
Linux অপারেটিং সিস্টেম অত্যন্ত স্থিতিশীল এবং দীর্ঘ সময় রান করতে সক্ষম।
Low-end হার্ডওয়্যারেও ভালোভাবে পারফর্ম করতে পারে, তাই পুরনো কম্পিউটারেও চালানো সম্ভব।
Ubuntu, Fedora, Arch, Debian, Mint সহ বিভিন্ন ধরনের Linux ডিস্ট্রিবিউশন পাওয়া যায়।
ডেস্কটপ এনভায়রনমেন্ট, উইন্ডো ম্যানেজার ও থিম পরিবর্তনের মাধ্যমে Linux-কে সহজেই কাস্টমাইজ করা যায়।
Linux বিভিন্ন ধরনের হার্ডওয়্যারের জন্য ড্রাইভার সাপোর্ট প্রদান করে, যা এটিকে বহুল ব্যবহৃত করে তুলেছে।
Windows সফটওয়্যার চালানোর জন্য Wine ও ভার্চুয়াল মেশিন সমর্থন করে।
Linux সম্পূর্ণ বিনামূল্যে পাওয়া যায় এবং কোনো ধরনের লাইসেন্স ফি দিতে হয় না।
বেশিরভাগ ওয়েব সার্ভার, ক্লাউড ও ডেভ-অপস টুল Linux ভিত্তিক।